গ্রহন পুর্নিমার ছায়াচিত্র
- Md Milon Hossain ১৭-০৫-২০২৪

গগনের পুর্বাংশে জুরে আছে রক্তবর্ন চন্দ্রধর,
আজ সন্ধা নামতেই রজনীকান্ত বেশ দীপ্তিতে পাখা মেলল, সমস্ত অবনী জুরে তার বহুল অস্তিত্ব বিরাজমান।
মৃদু সমীরনে বেজা অলকের(চুল)গন্ধ ভেসে আসছে, অট্টালিকার ছোট্ট অলয়ে তার তনুর ঘ্রান মিশে আছে সমীরন।
তবে চলনা -আজ দুজনে একসাথে সারা সহর ঘুরে বেড়াই, সহরের অলি গলিতে তোমার পায়ের ঝুম ঝুম নুপুরের শব্দে শোনা যাবে, স্থব্দ হোক রজনীর নিঝুম শব্দগুচ্ছ।
হস্তে একটি তাজা পুস্প রেখে দুজনে সারা সহর পাঁয়তারা দিচ্ছি।
পুস্পবাগানের ছোট্ট চারা গাছটির একটি ফুল,বেশ বড় হয়েছে, অনেক দিন ভেবেছি তোমার খোফায় একে দিব তাহাকে।
হাটতে হাটতে তিমির রাত্তির প্রহরে বেশ সরু রাস্তার মাঝে দাড়িয় দুজনে দাড়িয়ে "তাহাকে আমি এক অবাক চোখে দেখিতেছি, সে বলল, কি দেখিতেছ তুমি?
আমি বলি আমার অক্ষির সম্মুখে দাড়িয়ে আছে
যেন, এক নব ঐশ্বর্যময় অলৌকিক সদ্য জল পরি।
তাহার চেহারায় আছে রজনীকান্ত দীপ্তিময়।
তিমির রজনী প্রভায় পরিনিত হল কেবল।
শকুন্তের সুমধুর কন্ঠের ধ্বনি কর্নে এলো বুজি, কে যেন সর্গের সুচক রচিয়াছে✒️•••••••••••••••••••••••••••••••••

মন্তব্য যোগ করুন

কবিতাটির উপর আপনার মন্তব্য জানাতে লগইন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এখানে এপর্যন্ত 0টি মন্তব্য এসেছে।